1. dailypressjournal@gmail.com : bangla :
রাজউক এর ডাটা এন্ট্রি অপারেটর মোমিনের সম্পদের পাহাড় - bangla.dailypressjournal.com
শিরোনামঃ
বিয়ের দাবীতে গত তিন দিন ধরে তরুণীর অনশন,  The young woman has been on hunger strike for the last three days demanding marriage দুই দশকেও ঢাকার বাহিরে বদলি হয়নি গণপূর্ত অধিদপ্তরের ’দুর্নীতির রানী’ নন্দিতা রানী সাহা!পর্ব-২ অযোগ্য ‘ডকইয়ার্ড’ পাচ্ছে গাড়ি কেনার দায়িত্ব!(আতিকের দেখানো পথেই চলছে ডিএনসিসি ) গণপূর্ত অধিদপ্তরের পদোন্নতিতে দুর্নীতির “রানী” নন্দীতা সাহা! রাজশাহীতে অটো চালককে হত্যার পরে মাটিচাপা, আটক করে পুলিশ তিন জনকে সদরপুরে ছাত্র আন্দোলনে হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে  বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালন চুয়াডাঙ্গায় নারীকে গলাকেটে হত্যা মানহানির মামলায় খালাস পেলেন তারেক রহমান গাজার আবাসিক এলাকায় ইসরায়েলের বিমান হামলায় নিহত ৭৩

রাজউক এর ডাটা এন্ট্রি অপারেটর মোমিনের সম্পদের পাহাড়

  • Update Time : Sunday, September 15, 2024
  • 104 Time View

রাজউক এর ডাটা এন্ট্রি অপারেটর মোমিনের সম্পদের পাহাড়

রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) আলোচনা যেন থামছেই না। একের পর একের থলের বিড়াল বেরিয়ে আসছে। একজন তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারীও গড়েছেন সম্পদের পাহাড়। বলছি রাজউকের প্রধান কার্যালয়ের কর্মচারী ডাটা এন্ট্রি অপরেটর আব্দুল মোমিনের কথা। রাজউকের এই কর্মচারী ভাদাইল মৌজার হোসেন প্লাজার পূর্ব পাশের দেড় বিঘা জমি কিনে টিনশেড করে ভাড়া দিয়েছেন। প্রতি মাসে লাখ টাকা নিচ্ছেন।

 

এছাড়া আব্দুল মোমিন এবং তার স্ত্রীর নামে বিভিন্ন ব্যাংকে শত শত কোটি টাকা জমা আছে। আরো জানা গেছে, মান্ডা মদিনা টাওয়ারের পাশে সাততলা ভবন নির্মাণ করছেন তিনি। মতিঝিলের জসিম উদ্দিন রোডে ১৮০০ বর্গফুটের ফ্ল্যাট কিনেছেন, যার বর্তমান বাজারমূল্য ২ কোটি ৫০ লাখ টাকা।

 

এই বিষয়ে দুদকের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করা শর্তে এই প্রতিবেদককে বলেন, এটির তদন্ত এখনো চলমান আছে, শেষ হয়নি। শুধু রাজউকের আব্দুল মমিন সাহেব নন, তার মতো আরো একাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী আছেন। তারাও অবৈধ সম্পদের মালিক হয়েছেন। আমরা অচিরেই তাদের ধরব। একটি কথা মনে রাখবেন, সরকারি চাকরি মানে জনগণের সেবক। আর সেই সেবা দেয়ার নামে যারা নিজেদের সুবিধা নিচ্ছেন, দুদক বিন্দুমাত্র ছাড় দেবে না। জনগণকে সেবা দেয়াই হচ্ছে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কাজ।

রাজউক এর ডাটা এন্ট্রি অপারেটর মোমিনের সম্চনা যেন থামছেই না। একের পর একের থলের বিড়াল বেরিয়ে আসছে। একজন তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারীও গড়েছেন সম্পদের পাহাড়। বলছি রাজউকের প্রধান কার্যালয়ের কর্মচারী ডাটা এন্ট্রি অপরেটর আব্দুল মোমিনের কথা। রাজউকের এই কর্মচারী ভাদাইল মৌজার হোসেন প্লাজার পূর্ব পাশের দেড় বিঘা জমি কিনে টিনশেড করে ভাড়া দিয়েছেন। প্রতি মাসে লাখ টাকা নিচ্ছেন।

 

এছাড়া আব্দুল মোমিন এবং তার স্ত্রীর নামে বিভিন্ন ব্যাংকে শত শত কোটি টাকা জমা আছে। আরো জানা গেছে, মান্ডা মদিনা টাওয়ারের পাশে সাততলা ভবন নির্মাণ করছেন তিনি। মতিঝিলের জসিম উদ্দিন রোডে ১৮০০ বর্গফুটের ফ্ল্যাট কিনেছেন, যার বর্তমান বাজারমূল্য ২ কোটি ৫০ লাখ টাকা।

 

এই বিষয়ে দুদকের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করা শর্তে এই প্রতিবেদককে বলেন, এটির তদন্ত এখনো চলমান আছে, শেষ হয়নি। শুধু রাজউকের আব্দুল মমিন সাহেব নন, তার মতো আরো একাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী আছেন। তারাও অবৈধ সম্পদের মালিক হয়েছেন। আমরা অচিরেই তাদের ধরব। একটি কথা মনে রাখবেন, সরকারি চাকরি মানে জনগণের সেবক। আর সেই সেবা দেয়ার নামে যারা নিজেদের সুবিধা নিচ্ছেন, দুদক বিন্দুমাত্র ছাড় দেবে না। জনগণকে সেবা দেয়াই হচ্ছে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কাজ।

 

রাজউকে চাকরি করার কারণে সবার সাথেই আব্দুল মোমিনের একটি ভালো সম্পর্ক হয়েছে। সম্প্রতি পূর্বাচলে জনৈক এক ব্যক্তির কাছ থেকে ৭৫ লাখ টাকা নিয়েছেন। ২০২০-২১ সালে নিজের (মোমিন) অ্যাকাউন্ট থেকে ৪০ লাখ টাকা ওঠানো হয়েছে।

 

অনুসন্ধানে জানা গেছে, ডাটা এন্ট্রি অপরেটর আব্দুল মোমিন রাজউকের কাজে ফাঁকি দিয়ে বেশ কয়েকটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কাজ নিয়েই বেশি ব্যস্ত থাকেন। এছাড়া অর্থের বিনিময়ে প্ল্যান পাস, প্লট হস্তান্তর, প্লট বিক্রির দালালি, আবাসিক ভবনকে অনাবাসিক বা বাণিজ্যে রূপান্তর ইত্যাদি কাজ চুক্তির মাধ্যমে করে যাচ্ছেন।

 

 

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) একাধিক কর্মকর্তা জানান, তার নামে (আব্দুল মোমিন) কোনো সম্পত্তিই রাখেন না। যা আছে সবকিছুই তার আত্মীয়স্বজনের নামে রাখেন।

 

এসব অভিযোগের বিষয়ে একাধিকবার মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলেও আব্দুল মোমিনকে পাওয়া যায়নি।

 

 

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category