1. dailypressjournal@gmail.com : bangla :
  2. admin@wordpress.com : root :
গণপুর্ত অধিদপ্তরের চাকরি মনে আলাদিনের চেরাগ। প্রকৌশলী ইলিয়াস এর কথা - bangla.dailypressjournal.com
শিরোনামঃ
নিখোঁজের ৪দিন পর পানিতে ভেসে উঠলো ভাই-বোনের মরদেহ ধর্মপাশায় বৈধ ইজারাদারকে জোড় করে উঠিয়ে দিয়ে ফিশারী দখল করে লুঠপাট ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ। ছাত্র হত্যা মামলায় গণপূর্তের ২ আবুল কালাম আজাদই জড়িত বাংলাদেশে এখন শান্তির সুবাতাস প্রবাহিত হচ্ছে: রূপসায় আজিজুল বারী হেলাল রাজউকের নাম ভাঙ্গিয়ে কোটি টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগ উঠেছে সাহেব আলীর বিরুদ্ধে! সন্ত্রাসীদের হামলার স্বিকার হন : আনিসুর রহমান! ফ্যাসিষ্টের সহযোগী সাবেক প্রধান বিচারপতির সাথে ছবি তুলে প্রমোশন ও বদলি বাণিজ্য! প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে বিদ্যালয়ের গাছ কর্তনের অভিযোগ, গাছ জব্দ প্রশাসনের ঘন কুয়াশার চাদরে ঠাকুরগাঁও বাড়ছে শীতজনিত দুর্ভোগ! Vast banks of the Yamuna are full of crops

গণপুর্ত অধিদপ্তরের চাকরি মনে আলাদিনের চেরাগ। প্রকৌশলী ইলিয়াস এর কথা

  • Update Time : Wednesday, September 25, 2024
  • 308 Time View

গণপুর্ত অধিদপ্তরের সার্কেল ১ এর তত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ইলিয়াস

 

স্বৈরাচারী সরকারের পূরোটা সময় রাজনৈতিক লেজুড় বৃত্তি করে প্রাইজ পোস্টিং বাগিয়ে নিয়েছেন।

 

টেন্ডার বানিজ্যে, বদলী বানিজ্য, এক ভয়ংকর নাম

নামে বেনামে ঠিকাদারি ব্যবসা করে কয়েকশত কোটি টাকার মালিক হয়েছেন।

 

 

সূত্র জানায়, নির্বাহী প্রকৌশলী ইলিয়াস আহম্মেদের কারসাজি ও তার পছন্দের ঠিকাদার ছাড়া কাজ দেন না। বিগত সরকারের আওয়ামী লীগ গণপূর্ত বিভাগের সাবেক একজন মন্ত্রীর বাড়ি তার এলাকায় হওয়ায় চেয়ারে আসীন হন।

 

তার হাত অনেক লম্বা দাবি করে বিভিন্ন ঠিকাদারকে হুমকি-ধমকি দিয়ে কমিশনের মাধ্যমে কাজ করে আসছেন।

 

সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কাছে তার বিষয়ে খোঁজখবর নিতে গিয়ে চাঞ্চল্যকর তথ্য ছাড়াও ভুক্তভোগীদের নানান হয়রানির খবর পাওয়া গেছে।

 

সংশ্লিষ্ট সুত্র জানায়, আনিসুজ্জামান ইমন নামে গণপূর্তের আরেক প্রকৌশলি নিজের ফেসবুকে পোস্ট করে জনতার কাছে প্রশ্ন ছুড়ে ছিলেন, ছাত্র লীগ করে সরকারী চাকুরিতে প্রবশ করাই কি আজন্ম পাপ?”

 

সেই পোস্টের মন্তব্য করতে গিয়ে ইলিয়াস আহমেদ নিজেকে আওয়ামী আদর্শের দাবী করেন।

 

**বদলী হয়ে আসেন **

 

বিগত ফ্যাসিস্ট সরকার ক্ষমতায় আসার সাথে সাথেই ইলিয়াস, নারায়নগঞ্জ থেকে বদলী হয়ে নগর গণপূর্ত বিভাগের রমনা ১ উপবিভাগে বদলী হয়ে আসেন।

 

গণপূর্ত অধিদপ্তর সম্পর্কে যারা খোজ খবর রাখেন তাদের কারওই অজানা নয় যে এই পোস্টিং টি কত গুরুত্বপূর্ন । প্রতি ব্যাচ থেকে একজনও এই স্বপ্নের পোস্টিং পাবেন কিনা ঠিক নেই।

**ক্ষমতার উৎস**

তিনি ততকালীন পূর্ত প্রতিমন্ত্রী এডভোকেট মান্নান খানের ডান হাত খ্যাত ইকবাল কে কোটি টাকা ঘুষ দিয়ে রমনা ১ এর এস ডি ই বনে যান।

 

নির্বাহী প্রকৌশলী হিসেবে পদোন্নতি পেয়ে প্রথমেই মহাখালী গনপূর্ত বিভাগে পোষ্টিং বাগিয়ে নেন।

সেখান থেকে ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ মত্রী হলে ঢাকা ডিভিশন ২ এর পোস্টিং বাগিয়ে নেন।

 

এপিএস নুর খান এর সাথে ব্যাপক সখ্যতা গড়ে তুলেন এবং কয়েক কোটি টাকার বিনিময়ে সেই পোস্টিং বাগিয়ে নেন।

 

**দূর্নীতির দায়ে**

 

ডিভিশন ২ এ ব্যাপক অনিয়মের মাধ্যমে বিশাল বকেয়া করায় ততকালীন প্রধান প্রকৌশলী হাফিজুর রহমান মুন্সী তাকে দূর্নীতির দায়ে নড়াইলে শাস্তি মূলক বদলী করেন। এতে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেন এবং যুবলীগ নেতা সম্রাট এর সহায়তায় টেন্ডার বানিজ্যের হোতা

গোলাম কিবরিয়া (জি কে ) শামীমের সঙ্গে আরেক টেণ্ডার মাফিয়া মোহাম্মদ রফিকুল ইসলামকে প্রধান প্রকৌশলী করার মিশনে নামেন।

 

একাজে তিনি সফল হলে রফিক তাকে কৃতজ্ঞতা সরুপ আবারও ঢাকা ডিভিশন ২ তে নিয়ে আসেন।

 

এসময় আওয়ামী লাঠিয়াল প্রধান মন্ত্রীর কার্যালয়ের ততকালীন ডিজি অ্যাডমিন কবির বিন আনোয়ারের সাথে নিবির সম্পর্ক গেড়ে তোলেন।

 

পরে আজিমপুর গণপূর্ত বিভাগে আবাসিক ভবন নির্মানে কয়েক হাজার কোটি টাকার কাজ আসলে তিনি সেখানে বদলী হন।

 

 

রাজধানীর পুরান ঢাকার ২৭৬ লালবাগ রোডস্থ ‘মেসার্স এম.এ আলী এন্টারপ্রাইজ’ নামক ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রোপাইটারের পক্ষ থেকে মার্চ গণপূর্ত অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলীর দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দেয়া হয়েছে।

 

উক্ত অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, তিনি ই-জিপি টেন্ডারে আজিমপুর বিভাগে একটি কাজ পেয়েছিলেন।

 

নির্বাহী প্রকৌশলী ইলিয়াস আহম্মেদ তাকে ডেকে ২ লাখ টাকা ঘুষ দাবি করেন। কিন্তু তিনি তার দাবিকৃত টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানানোয় তার কাজ শেষে বিল দাখিলের পর পুনরায় মোট বিলের ১৩ শতাংশ ঘুষ দাবি করেন। এরপর বিল পেতে ঝামেলার আশঙ্কায় প্রকৌশলী ইলিয়াস আহমেদকে ৫৫ হাজার টাকা ঘুষ দেন ওই ঠিকাদার। কিন্তু তার চাহিদামতো ঘুষ না দেয়ায় প্রায় দুই বছর ঘুরিয়ে একাধিক কিস্তিতে তার বিল পরিশোধ করা হয়েছে।

 

নাম প্রকাশ না করার শর্তে গণপূর্ত বিভাগের ঠিকাদারসহ কয়েকজন কর্মকর্তা-কর্মচারী বলেছেন, নির্বাহী প্রকৌশলী টাকার জন্য সবার সঙ্গে স্বৈরাচারী আচরণ করে থাকেন। তিনি ব্যাপক অদৃশ্য ক্ষমতার অধিকারী বলে নিজেকে দাবি করেন। ইলিয়াস আহম্মেদ দীর্ঘদিন আজিমপুর বিভাগের দায়িত্বে থাকায় আলোচনার বিষয়ে পরিণত হয়েছেন। তার জন্মস্থান দেশের দক্ষিণাঞ্চলে হওয়ায় সাবেক গণপূর্তমন্ত্রীর প্রভাব বেড়ে গিয়েছিল। কিন্তু ওই মন্ত্রীর মন্ত্রণালয় পরিবর্তন হলেও আধিপত্য থামেনি।

 

 

 

আজিমপুর ডিভিশনে তিনি টানা ছয় বছর থেকে তিনটি ফেসে প্রকল্পের টেন্ডার বানিজ্যের একক নিয়ন্ত্রন হাতিয়ে নিয়েছেন, বিল দিয়েছেন প্রায় সাড়ে চার হাজার কোটি টাকার। তার উচ্চ কমিশন বানিজ্যের কারনে ঠিকাদাররা অতিষ্ট থাকলেও তারা ছিলেন এই ছাত্রলীগ ক্যাডারের কাছে অসহায়।

 

সংশ্লিষ্টরা জানান, ফ্যাসিবাদী হাসিনার নিজ জেলার সন্তান হিসেবে একাদিক্রমে তিনবার করে মোট পাঁচ বছর চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পাও্যা পুর্ত সচিব শহীদুল্লাহ খন্দকারের ডান হাত ছিলেন তিনি।

 

শহীদুল্লাহ নিজেও দুর্নীতিবাজ বিধায় আরেক দুর্নীতিবাজ ইলিয়াস কে পছন্দ করতেন। শহীদুল্লাহ খন্দকারের ছেলের বিয়েতে সমস্ত খরচ ইলিয়াস বহন করেছেন মর্মে জনশ্রুতি রয়েছে।

 

এজন্য ভরা মাহফিলে শহীদুল্লাহ ইলিয়াসের প্রশংসা করেছেন। এ সময় তার বিরুদ্ধে মূল ধারার একধিক গনমাধ্যমে ধারাবাহিক দুর্ণীতির অভিযোগ আসলেও রাজনৈতিক যোগাযোগের কারনে তিনি সব ম্যানেজ করে ফেলতে পারতেন।

 

দুদকে মোজাম্মেল থাকার সম্য তিনি সহ ক্যাসিনো কান্ডে নাম আসা ছয়

প্রকৌশলী বিপুল অর্থের বিনিময়ে দায় মুক্তি নিয়ে নিয়েছিলেন। দুদুকের কাছে ইলিয়াস আহমেদ সবচেয়েপ্রিয় কর্মকর্তা।

 

এত কিছুর পরেও এই ছাত্রলীগ ক্যাডারের মন ভরে নি তখনও। গোটা অধিদপ্তর তার নামে লিখে দিলে তবে কি উদরপূর্তি হবে শেখ পরিবারের এই তৃতীয় শ্রেনীর লাঠিয়ালের? তবে ইলিয়াসের এই আবদারও একেবারে নাজায়েজ না। কেননা তিনি আওয়ামী জাহিলিয়াতের প্রথম দশ বছরেযেমন কাছা খুলে কামিয়েছেন, ২০১৮ সালের নিশি রাতের ভোটে সেই টাকা থেকে অকাতরে খরচও করেছেন।

২০১৮ সালে তিনি নিজে সরাসরি পিরোজপুরে শ ম রেজাউল করিমের জন সভায় যোগ দিতেন, তার সঙ্গে প্রচারনায় বিভিন্ন জায়গায় যেতেন।

 

সেই সব প্রচারনার সুন্দর সুন্দর স্যুট-টাই পরা ছবি আবার গর্ব ভরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার ও করতেন।

 

একই ভাবে তিনি শাহে আলম মুরাদের নির্বাচনী প্রচারনায়ও অবৈধ অর্থ ঢেলেছেন। এভাবে নির্বাচনের আগে অর্থ ঢেলে তিনি আওয়ামী লীগ নেতাদের হৃদয়ের মনি কোঠায় স্থান পেয়েছিলেন।

 

শম রেজাউল করিম পূর্তমন্ত্রী হলে তিনি গোটা অধিদপ্তরের নিয়ন্ত্রণ নিজের হাতে নিয়ে নেন। তিনি , সাইফুজ্জামান চুন্নু, আরেক আওয়ামী দলদাস বর্তমানে মেডিকেল ডিভিশনের নির্বাহী প্রকৌশলী আনম মাজাহারুল ইসলাম মিলে বরিশাল কেন্দ্রিক একটি সিন্ডিকেট গড়ে তুলেন।

 

তখন বদলী,টেন্ডার, পদোন্নতি, বিদেশ যাত্রা সব কিছুতেই এই সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রনে ছিল। এক বছরের মাথায় শম রেজাউল করিম মন্ত্রীত্ব হারালে, সাইফুজ্জামান চুন্নু নতুন প্রতিমন্ত্রীর ক্যাশিয়ার বনে যান। ফলে ইলিয়াসের পোয়া বার বজায় থাকে।

 

এর মধ্যে প্রধান প্রকৌশলী পদে পরিবর্তন হলে ইলিয়াস খুব দ্রুত ভন্ডপীরের মুরীদ নূসরাত কে হাত করেন। বর্তমান প্রধান প্রকৌশলী লেবাস ধারী আওয়ামী ওলামা লীগের দুর্বৃত্ত। মুখে দাডি, টুপি পাঞ্জাবি পড়লেও তিনি নামায কালাম পরনে না। বক্তব্যের শুরুতে কখনও বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম পড়েছেন কিনা কেউ শুনেনি, অথচ ১৫ আগষ্ট তথা কথিত শাহাদাত বরণকারীদের স্মরন করতে ১৫ মিনিটের ভুমিকা টানতেন। ভন্ড পীর শামীম আখতারের কাছে আমাদের প্রশ্ন শহীদের সংজ্ঞা কি?

 

যে পরিবার টি ডামি সংসদে আইন করে ‘জিহাদ’ শব্দটি নিষিদ্ধ করতে ছেয়েছিল তাদের শহীদ বলা যাবে কি? ভন্ডপীর শামীম আখতারের ক্যাশিয়ার তথা থিঙ্ক ট্যাঙ্ক নুসরাত হোসেনের মহাখালী ডিও এইচ এস এর বাসায় প্রতিদিন সন্ধ্যায় ইলিয়াস গংদের নিয়মিত মদের আসরবসতো।

 

এভাবে নূসরাত হোসেনের মাধ্যমে ইলিয়াস হয়ে উঠেন ভন্ড পীর শামীম আখতারের প্রচন্ড আস্থা ভাজন। তাকে পদোন্নতির পর সার্কেল ১ এর ত্বত্বাবধায়ক প্রকৌশলী হিসাবে বসিয়ে দেন।

 

 

সংশ্লিষ্ট সুত্র আরও জানায়, ২০২৪ এর জানুয়ারিতে ডামি নির্বাচনেও ইলিয়াস অর্থ ঢালেন। জাহাঙ্গীর কবির নানক, আ,ফ,ম বাহাউদ্দিন নাসিম, আব্দুর রহমান, শম রেজাউল করিম, শরীফ আহমেদ সহ ডজন খানেক আওয়ামীলীগ নেতার নির্বাচনে তিনি অর্থ ঢেলেছেন।

 

ডামি নির্বাচনে জয়ী হবার পর স্বদলবলে কাঠলরানী হাসিনা কে ফুলেলে শুভেচ্ছা জানিয়ে এসেছেন।

 

 

ডামি মৎস্য ও প্রানী সম্পদ মন্ত্রী আব্দুর রহামান এমপি নাকি তার অভিভাবক। তিনি দলদাস আমলাদের সচিব পদে পদোন্নতি কিংবা চুক্তি ভিত্তিক নিয়োগ হলেই প্রজ্ঞাপন শেয়ার করে ‘আল হাম দুলিল্লাহ’ স্ট্যাটাস দিতেন; আর তার সাথে ছবি তুলতে পারলে তো কথাই নেই।

 

নিজের মেয়েকে কানাডায় উচ্ছশিক্ষায় ভর্তি করিয়ে অফশোর ব্যাঙ্কিং এর মাধ্যমে বেগম পাড়ায় বিপুল সম্পত্তি ক্রয় করেছেন। তিনি অবৈধ অর্থের জোরে অত্যন্ত বিলাসী জীবন যাপন করেন। তিনি ধান্মন্ডির আবাহনী ক্লাবে নিয়মিত জুয়া খেলেন।

 

এছাড়া অফিসার্স ক্লাব, ঢাকা ক্লাব, গুলশান ক্লাব,বণানী ক্লাব সহ ঢাকার বিলাস বহুল ক্লাবের সদস্য। এছাড়া তার ফুয়াং ক্লাব, সাকুরা ইত্যাদি বারে মদ পানের লাইসেন্স রয়েছে। নিয়মিত মদ পান করায় উচু তলার রাজনৈতিক নেতা, আমলা ও আন্ডার ওয়ার্ল্ড ডনদের সাথে তার সখ্যতা রয়েছে।

 

এই সখ্যতা কে তিনি তরতর করে উপরে উঠার সিড়ি হিসেবে ব্যবহার করছেন। এই আওয়ামী ক্যাডারের আওতায় ই রয়েছে প্রধান উপদেষ্টার বাস ভবন যমুনা, প্রধান বিচার পতির বাস ভবন;প্রধান উপদেষ্টার কার্যলয়ের মতো গুরুত্বপূর্ন স্থাপনা।

 

ভন্ড পীর খ্যাত শামীম আখতার, ইলিয়াস কে সাথে নিয়ে যদি বায়তুল মোকাররমের পলাতক খতিব রুহুল আমিনের মতো কিছু ঘটিয়ে দেয় তাহলে জাতীয় নিরপত্তা হুমকির মুখে পড়তে পারে। হাজারো ছাত্র-জনতার রক্তে রঞ্জিত আগস্ট বিপ্লবের পর স্বাধীন বাংলাদেশ এই ফ্যাসিবাদের ধারক বাহকদের কাছে মোটেই নিরাপদ নয়।

 

এ বিষয় গণপুর্তের সার্কেল ১ এর তত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ইলিয়াস আহমেদে ফোন দিলে তিনি ফোন রিসিপ করেন নি।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category